দেশি হজ যাত্রীদের সৌদি আরবে বাড়ি ভাড়াসহ অন্যান্য কাজ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। সৌদি হজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তিও হয়নি এখনও। ফলে আগামী ৫ই জুন থেকে হজ ফ্লাইটও অনিশ্চিত। এছাড়া বাড়িভাড়াসহ বিভিন্ন খাতে আগের চেয়ে বেশি অর্থ দাবি করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। এতে হজযাত্রীদের খরচ বেড়ে যাওয়ার আশংকা করছে দেশের হজ এজেন্সিগুলো।
চলতি বছরে হজের আনুষ্ঠানিকতা বাকি আছে আর মাত্র দেড় মাস। করোনার কারণে দুই বছর পর এবারই বড় পরিসরে হবে হজ। আগামী ৫ই জুন বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যাত্রা শুরু হওয়ার কথা।
সৌদি কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনার কারণে বাড়িভাড়াসহ আনুসাঙ্গিক কাজ চূড়ান্ত করতে পারেনি দেশের হজ এজেন্সিগুলো। তাছাড়া বাড়ি ভাড়া, মুয়াল্লিম ফি-সহ অন্যান্য খাতে আগের বছরগুলোর চেয়ে বেশি অর্থ দাবি করেছে সৌদি হজ কর্তৃপক্ষ। এতে বাংলাদেশের হজযাত্রীদের খরচও বাড়বে। হজ এজেন্সিগুলো বলছে, এর প্রভাব পড়বে সাধারণ হজ যাত্রীদের ওপর। এদিকে, বাড়ি ভাড়া নিরসনে সৌদি সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় সেখানকার বাড়ির মালিকরা।
বাড়িভাড়া জটিলতা ও বাড়তি মোয়াল্লেম ফি নিয়ে সৌদি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন সৌদি আরবে অবস্থানরত বাংলাদেশের হজ অফিসের কাউন্সিলর মো. জহিরুল ইসলাম। এবার বিশ্বের ১০ লাখ মুসলমান হজ পালনের সুযোগ পাচ্ছেন।