শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আবারও ফ্যাসিবাদের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে: রিজভী গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিসিবির বিরুদ্ধে যে ক্ষোভ ঝাড়লেন তামিম বাংলাদেশে হিন্দু–মুসলমানে কোনো বিভেদ নাই: রুহুল কুদ্দুস দুলু ইনজুরিতে মাদ্রিদ ওপেন থেকে সরে দাঁড়ালেন আলকারাজ ‘তিন পার্বত্য জেলাকে কফি ও কাজুবাদামের দেশ বানাতে চাই’ ২৬ বছর পর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে জড়ানোর শঙ্কা ‘স্থানীয় সরকার না থাকার কারণে জনগণ সাফার করছে’ ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ডিসেম্বরের বদলে জুনে ভোট হলে সমর্থন দেবেন না বিএনপি কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান সেনাদের গোলাগুলি সিন্ধু চুক্তি স্থগিতের মধ্য দিয়ে ভারত পানিযুদ্ধ শুরু করেছে! সমাধান আলোচনাতেই: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ভারত–পাকিস্তানকে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৬০

স্বর্ণ খনি শ্রমিকদের লড়াইয়ে প্রাণ গেল ১০০ জনের

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ৩১, ২০২২
দুই ব্যক্তির লড়াইয়ের কারণে প্রাণ গেল ১০০ জনের

আফ্রিকার দেশে চাদের উত্তরাঞ্চলীয় প্রত্যন্ত এলাকা অনানুষ্ঠানিক স্বর্ণ খনি শ্রমিকদের মধ্যে লড়াইয়ে প্রায় ১০০ জন নিহত হয়েছেন। আর ৪০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। খবর বিবিসির।

চাদের প্রতিরক্ষামন্ত্রী দাউদ ইয়ায়া ব্রাহিম বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘দুই ব্যক্তির মধ্যে একটি বিরোধের অবনতি’ হওয়ায় এই সংঘর্ষ হয়। লিবিয়ার সীমান্তের কাছে পার্বত্য কৌরি বৌগৌদি জেলায় চাদ এবং এর প্রতিবেশী দেশগুলোর খনি শ্রমিকরা মূল্যবান ধাতব সংগ্রহে আসে।

গত সপ্তাহে এই সংঘর্ষ হয়েছে। তবে এ ঘটনার বিস্তারিত এখন বেরিয়ে আসছে। কিছু গ্রুপ বলছে, সরকারি হিসাবের চেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। কিছু মৃত্যুর জন্য নিরাপত্তা বাহিনীকেও দায়ী করেছে তারা।

রাজধানী এন’জামেনা থেকে প্রায় এক হাজার কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে প্রথম যখন এই সহিংসতার খবর সামনে আসে, এর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ওই এলাকায় একটি মিশন পাঠায় সরকার।

জেনারেল ব্রাহিমকে উদ্ধৃত করে এএফপি জানিয়েছে, একটি বড় সামরিক দল এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে এনেছে। তিনি আরও বলেন, মৌরিতানিয়া এবং লিবিয়ার লোকজনের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়েছে।

গত সপ্তাহে চাদের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রধান মাহামত নুর ইবেদু বলেছিলেন, সংঘর্ষ ঠেকাতে যে সৈন্যদের পাঠানো হয়েছিল তারা ‘মানুষজনের ওপর গুলি চালিয়েছে’।

তিনি এবং একজন বিরোধী নেতা বলেছেন, এ ঘটনায় ২০০ জন নিহত হয়েছেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এটি অস্বীকার করেছে এবং বলেছে যে এজন্য তারা দায়ী নয়। এদিকে এই সংঘর্ষের পর কৌরি বৌগৌদিতে সব সোনা খনির কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ