আগামী ১৬ মে থেকে তিন দিনব্যাপী সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। আর তিন দিনব্যাপী এই নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে আগামী ১৮ মে পর্যন্ত।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এ তথ্য।
এদিন বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ২০২০ সালের নিবন্ধিত সব হজযাত্রী এবং প্রাক-নিবন্ধনের সর্বশেষ ক্রমিক নম্বর ২৫ হাজার ৯২৪ পর্যন্ত এ বছর হজ নিবন্ধনের আওতায় আসবেন। এছাড়া বেসরকারি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে এ বছর ২০২০ সালের নিবন্ধিত সব ব্যক্তি আওতায় আসবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, হজযাত্রী হিসেবে নিবন্ধনের জন্য প্রার্থীর আবশ্যিকভাবে পাসপোর্ট থাকতে হবে। পাসপোর্ট স্ক্যান করে নিবন্ধন তথ্য পূরণ করতে হবে। পাসপোর্টের মেয়াদ হজের দিন থেকে পরবর্তী ছয় মাস থাকতে হবে, অর্থাৎ পাসপোর্টের মেয়াদ ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত থাকতে হবে। আর প্রার্থীদের দাখিল করা পাসপোর্ট অনলাইনের মাধ্যমে যাচাই করা হবে।
এদিকে নিবন্ধনের পর কোনো প্রার্থী যদি হজে যেতে না পারেন তাহলে কেবল বিমানভাড়া এবং খাবার বাবদ গ্রহণ করা টাকা ফেরত পাবেন উল্লেখ করে আরও বলা হয়- কোনো প্রার্থী যদি বিমানের টিকিট নিশ্চিত হওয়ার পর হজযাত্রা বাতিল করেন তাহলে সেই টিকিটের টাকা ফেরত পাবেন না।