মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বসুন্ধরার চেয়ারম্যান ও তাঁর পরিবারের বিদেশে থাকা সম্পদ জব্দের আদেশ শেখ হাসিনা সবকিছু ধ্বংস করে ফেলেছে : ড. ইউনূস বাংলাদেশের হাই কমিশনে হামলা: ত্রিপুরার ৩ পুলিশ বরখাস্ত সীমান্তে যেকোনো অপতৎপরতা রোধে প্রস্তুত বিজিবি সেনাসদস্যদের দেশপ্রেমকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে বললেন সেনাপ্রধান ‘আগরতলার ঘটনা জেনেভা কনভেনশনের সুস্পষ্ট বরখেলাপ’ ‘পায়ে পড়ে ঝগড়া করলে বাংলাদেশের মানুষ ভারতমুখী হবে না’ দুর্নীতির শীর্ষে পাসপোর্ট-বিআরটিএ-আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ‘বাংলাদেশে নয়, ভারতেই শান্তিরক্ষী বাহিনী দরকার’ চিন্ময়ের জামিন শুনানির জন্য ২ জানুয়ারি দিন ধার্য ঘূর্ণিঝড় ফিনজালে ভারত-শ্রীলঙ্কায় নিহত ২০ সিরিয়ায় ঢুকেছে ইরান-সমর্থিত ইরাকি যোদ্ধারা গাজায় আরও ৩৭ ফিলিস্তিনি নিহত যুদ্ধবিরতির মধ্যেই লেবাননে হামলা চালাল ইসরায়েল, নিহত ১১ জিম্মিদের মুক্তির জন্য হামাসকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান!

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : নভেম্বর ৩০, ২০২৪
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান!

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান এবার পুরোপুরি বিএনপি-র দায়িত্ব নিতে পারেন। তিনি লন্ডনে রয়েছেন। দেশে ফিরে পাকাপাকিভাবে দলের দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারেন বলেও জোর জল্পনাা শুরু হয়েছে।

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনে রয়েছেন তারেক রহমান। বর্তমানে হাসিনা জমানা শেষের পরই দেশে ফেরার পরিকল্পনা করছেন তিনি। প্রশ্ন কবে তারেক দেশে ফিরবেন। কিন্তু এখনও এই প্রসঙ্গে তারেক বা বিএনপি কিছুই জানায়নি। মমলা প্রত্যাহার হওয়ার আগে তিনি দেশে ফিরবেন কিনা তাই নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বাংলাদেশের একাধিক আইনজীবীর কথায় মামলা প্রত্যাহার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই। কারণ তারেক দেশে ফিরলেও সংশ্লিষ্ট মামলাগুলিতে তেমন প্রভাব পড়তে দেবে না তত্ত্বাবধায়ক সরকার। যদিও লন্ডন থেকেই একাধিকবার তারেক জানিয়েছেন, তিনি একটি মানবিক রাষ্ট্র উপহার দিতে চান।

আজ শনিবার সকালেই লন্ডনে রওনা দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি লন্ডনে দেখা করবেন তারেকের সঙ্গে। সেখানেই দলে রদবদল নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে সূত্রের খবর।

৫ আগস্ট বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালা বদলের পর মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার তারেক রহমানের স্ত্রীর জোবায়েদার আয় বহির্ভূত সম্পত্তির মামলায় সাজার আদেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে তারেকের ক্ষেত্রেও একই নীতি নেওয়া হতে পরে বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারনা। এই পরিস্থিতিতে মহাসচিবের সুদূর লন্ডনে গিয়ে তারেকের সঙ্গে দেখা করা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেছে দেশের মানুষ।

মূলত হাসিনার জমানায় গ্রেফতারি এড়াতেই তারেক সপরিবারে লন্ডনে ছিলেন। হাসিনার পদত্যাগের পরই বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পুরোপুরি বদলে যায়। তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলায় স্থগিতাদেশ সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। এই অবস্থায় তারেকের দেশে ফিরতে আর কোনও বাধা নেই। এই অবস্থায় অলমগীরের লন্ডনযাত্রা সেই জল্পনাই আরও উস্কে দেয়।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ