শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশে শক্তিশালী উদ্ভাবনী সংস্কৃতি গড়ে তোলায় গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা জুলাই গণঅভ্যুত্থান: এখনো শেষ হয়নি কোনো মামলার তদন্ত মার্কিন পণ্যে চীনের শুল্কছাড়ের খবরে কমলো স্বর্ণের দাম দেশে স্বর্ণের বিক্রি কমেছে ৫০-৬০ শতাংশ ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল: দেশে আমদানি-রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা পেহেলগামকাণ্ডে আন্তর্জাতিক তদন্ত চায় পাকিস্তান নিজ দেশেই বিমান হামলা চালালো ভারত ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজায় ৮৪ ফিলিস্তিনি নিহত গাজার মানুষ দুর্ভোগে আছে, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্প আইপিএলে ফিক্সিংয়ের ভিডিও ফাঁস করলেন পাকিস্তানি ক্রিকেটার আবারও ফ্যাসিবাদের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে: রিজভী গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিসিবির বিরুদ্ধে যে ক্ষোভ ঝাড়লেন তামিম বাংলাদেশে হিন্দু–মুসলমানে কোনো বিভেদ নাই: রুহুল কুদ্দুস দুলু ইনজুরিতে মাদ্রিদ ওপেন থেকে সরে দাঁড়ালেন আলকারাজ

২০২৫ সাল নাগাদ চাঁদে গাছ লাগাতে চায় অস্ট্রেলিয়া

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : অক্টোবর ৭, ২০২২
Australia seeks to grow plants on Moon by 2025

অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা নতুন এক অভিযানের অংশ হিসেবে ২০২৫ সাল নাগাদ চাঁদে গাছ লাগানোর চেষ্টা করছেন। আজ শুক্রবার এ সংক্রান্ত একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়েছে।

ভবিষ্যতে চাঁদের বুকে মানুষের বসতি স্থাপনের উপায় বের করতে এ গবেষণা সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। বার্তা সংস্থা এএফপির বরাতে এ খবর জানিয়েছে এনডিটিভি।

কুইন্সল্যান্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞানী ব্রেট উইলিয়ামস বলেন, ইসরায়েলের বেসরকারি চন্দ্রাভিযানের অংশ হিসেবে বেরেশিট ২ মহাকাশ যানে করে চাঁদে বীজ পাঠানো হবে। মহাকাশ যানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণের পর বীজগুলো একটি বদ্ধ জায়গায় রেখে পানি দেওয়া হবে। এরপর এগুলোর অঙ্কুরোদ্‌গম এবং বিকাশ পর্যবেক্ষণ করা হবে।

প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও কোন গাছ বেশি সময় ধরে টিকে থাকতে পারে এবং কত দ্রুত অঙ্কুরিত হতে পারে, তার ভিত্তিতে এই চন্দ্রাভিযানের জন্য উপযোগী গাছের বীজ বাছাই করা হবে।

অস্ট্রেলিয়ার এক প্রকারের দীর্ঘজীবী ঘাসকে এ ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হতে পারে। সুপ্ত অবস্থায় এ ঘাস পানি ছাড়াই টিকে থাকতে পারে।

এক বিবৃতিতে গবেষকেরা বলেন, ‘চাঁদে খাদ্য, ওষুধ ও অক্সিজেন উৎপাদন প্রচেষ্টার আগের ধাপের প্রকল্প এটি। চাঁদের বুকে মানুষের বসতি স্থাপনের ক্ষেত্রে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

ক্যানবেরায় অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক কেইটলিন বার্ট মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খাদ্য নিরাপত্তাজনিত যে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে, তা মোকাবিলার ক্ষেত্রেও এ গবেষণা সহায়ক হবে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ