সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নামল ১৯ বিলিয়ন ডলারে পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা নির্ধারণ জাতীয় সংসদকে হাইকোর্টের ১৬ পরামর্শ পাকিস্তান নারী দলকে হারিয়ে দিলো বাংলাদেশ কাপুরুষের কাছে রাজনীতি শোভা পায় না: কাদের সিইসির সঙ্গে তিন গোয়েন্দা প্রধানের সাক্ষাৎ ‌‌বিএনপি দেশকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে- তথ্যমন্ত্রী ক্ষমতাসীনরা নাশকতা করে বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে : রিজভী ইসরায়েলবকে হিজবুল্লাহর হুঁশিয়ারি ইসরায়েল থেকে আরও ২ দেশের রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালে জরুরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত পেনশন স্কীমে ব্যাপক সাড়া, ৩দিনে ৪০ হাজার আবেদন, ২ কোটি টাকা জমা ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ৫২ আবেদন, উপযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন প্রধান তিন দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক, চীনের খপ্পড়ে বাংলাদেশ পড়েছে কি না প্রশ্ন দুই কংগ্রেস সদস্যের বাড়তি দর নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচের পর এবার ডিম আমদানির পরিকল্পনা

৪০ লাখ মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায়

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ২২, ২০২২
‘সংসদ চত্বরে স্পিকার-ডেপুটি স্পিকারের বাড়ি বৈধ’

বর্তমানে দেশের আদালতগুলোতে এযাবতকালের সর্বোচ্চ ৪০ লাখ মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। শুধু বিচারিক আদালতেই ঝুলে আছে ৩৫ লাখ মামলা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিচারক সংকট, আইনজীবীদের দাবির প্রেক্ষিতে মামলার তারিখ পেছানো, আইনি দুর্বলতার কারণে বিচারের দীর্ঘসূত্রতা বাড়ছে।

মামলা নিষ্পত্তির দীর্ঘসূত্রতার কারণে বছরের পর বছর অপেক্ষা করেও বিচার পান না এমন ভুক্তভোগীর সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। ২০০৭ সালে বিচার বিভাগ আলাদা করার সময় ঝুলে থাকা মামলার সংখ্যা ছিল প্রায় ১৬ লাখ। বর্তমানে এই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০ লাখে। এর মধ্যে নিন্ম আদালতে ঝুলে আছে ৩৫ লাখ মামলা। ঝুলে থাকা মামলার মধ্যে দেওয়ানীর পাশাপাশি বড় একটি অংশ জমি-জমা সংক্রান্ত। এসব মামলা তিন প্রজন্ম ধরেও নিষ্পত্তি হচ্ছে না। বছরের পর বছর ঘুরে আগ্রহ হারায় সাক্ষী, মারা যায় অনেক আসামি।

আইন কমিশন বলছে, নিম্ন আদালতে অধিক সংখ্যক মামলা, বিশেষ আদালতের অভাব, পদ্ধতিগত আইনী জটিলতা, কার্যকর তদরকি না থাকা আর আইনজীবীদের সহযোগিতার অভাবই মামলা জটের কারন। আইনজীবীরা বলছেন, প্রাথাগত আইন সময়ের চাহিদা মেটাতে পারছে না। দেওয়ানি মামলার সমন পাঠাতে দীর্ঘ সময় নষ্ট হয়। ফৌজদারি কার্যবিধির বেশ কিছু সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা বলছেন, বিচারক স্বল্পতা, অবকাঠামোগত দূর্বলতা ও মামলার তারিখ পেছানো মামলা জট বাড়ার অন্যতম কারণ। এ অবস্থা থেকে বেরুনোর চেস্টা চলছে। তবে ডেথ রেফারেন্স, ফৌজদারিসহ একাধিক বিশেষ বেঞ্চ গঠনের মাধ্যমে মামলা জট কমাতে হাইকোর্টে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান অ্যাটর্নি জেনারেল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ