শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৫:০০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ন্যায়বিচার পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার : প্রধান বিচারপতি রাশিয়া ও ইরান একক ব্রিকস মুদ্রা তৈরির কাজ করছে: ইরান নারী স্পিকারদের সম্মেলন বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর অনবদ্য প্লাটফর্ম: স্পিকার নরসিংদীতে বজ্রপাতে প্রাণ গেল মা-ছেলেসহ ৪ জনের শেয়ারবাজার ছাড়লেন আরও ২১৮৮ বিনিয়োগকারী জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন : রাষ্ট্রপতি ফের শাহরুখ খানের দলে সাকিব বিএনপি ভোট বর্জন করে গণতন্ত্রের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে: দুদু সরকারের ধারাবাহিকতার কারণে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে : কাদের সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে নিহত দুই টেক্সাসের হাস্টনে শক্তিশালী হারিকেনের আঘাত অর্থপাচার করলে কোন ছাড় নেই: ওবায়দুল কাদের প্রাথমিকে ২৯ শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হামাস বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেয়া বন্ধ করছে মালয়েশিয়া

শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডে কানাডায় ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
আপডেট : মে ৪, ২০২৪
শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডে কানাডায় ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার

শুক্রবার (৩ মে) কানাডিয়ান পুলিশ গত বছর শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যার দায়ে তিন ভারতীয় পুরুষকে গ্রেপ্তার করেছে। কানাডার অ্যালবার্টা প্রদেশের এডমন্টন শহর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা ভারত সরকারের সাথে সম্পর্ক ছিল কিনা তা তারা তদন্ত করছে।

৪৫ বছর বয়সী নিজারকে জুন মাসে সারি’র (Surrey) একটি শিখ মন্দিরের বাইরে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। ভ্যানকুভারের পার্শ্ববর্তী এই শহরটিতে একটি বিশাল সংখ্যক শিখ জনসংখ্যার বসবাস রয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস পরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ভারত সরকারের সম্পৃক্ততার প্রমাণের কথা প্রকাশ করলে নয়াদিল্লির সাথে কূটনৈতিক সঙ্কট সৃষ্টি করে।

কানাডার পুলিশ কর্মকর্তা মনদীপ মুকের উদ্ধৃত করে রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। মুকের বলেন, গ্রেপ্তার তিনজন হলেন- করণ ব্রার (২২), কমল প্রিত সিং (২২) ও করণ প্রিত সিং (২৮)।

তারা সবাই এডমন্টন শহরের বাসিন্দা। আদালতের নথিপত্র অনুযায়ী, তাদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। তারা তিনজনই ৩ থেকে ৫ বছর ধরে দেশটিতে বসবাস করছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, হরদীপ সিং হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। ওই হত্যার সঙ্গে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে স্বাধীন শিখ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে খালিস্তান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন নিজ্জর। তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী একটি সশস্ত্র একটি গোষ্ঠীর নেতৃত্বে ছিলেন—এমন অভিযোগে তাকে সন্ত্রাসী তকমা দিয়েছিল ভারত। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছেন নিজ্জরের সমর্থকেরা। তাদের ভাষ্য, খালিস্তান আন্দোলনের পক্ষে থাকায় একাধিকবার হত্যার হুমকি পেয়েছিলেন নিজ্জর।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ