শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’ চার প্রদেশ ও নতুন দুই বিভাগের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের অনির্বাচিত সরকার কখনো নিরাপদ না: জামায়াতের নায়েবে আমির আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল সরে দাঁড়িয়েছেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ থানায় হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যা মামলায় শাহজাহান ওমরসহ তিনজন গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকবে গাজা উপত্যকা: ট্রাম্প সুইডেনে স্কুলে গুলি, নিহত ১০ তাপমাত্রার সাথে বাড়বে কুয়াশার দাপট উত্তরবঙ্গের সব পেট্রল পাম্প অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই খালাস

ইউক্রেনকে অস্ত্র সহায়তা, ওয়াশিংটনকে রুশ রাষ্ট্রদূতের হুঁশিয়ারি

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ১৬, ২০২২

ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোর থেকে শুরু হয় এই অভিযান। রাশিয়ার ছোঁড়া বোমা আর রকেটে কেঁপে উঠছে ইউক্রেনের বিভিন্ন শহর। এর মধ্যে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি নগরী দখলে নিয়েছে রুশ বাহিনী।

তবে ইউক্রেনও প্রতিহত করছে রুশ সৈন্যদের। ইউক্রেনে রাশিয়ার চলমান বিশেষ অভিযান প্রতিহত করতে কিয়েভকে অত্যাধুনিক অস্ত্রসস্ত্র দেয়ার ব্যাপারে ওয়াশিংটকে সতর্ক করে দিয়েছে মস্কো।
এ ব্যাপারে আমেরিকায় নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত আনাতোলি অ্যান্তোনভ বলেন, কিয়েভের প্রতি ওয়াশিংটনের চলমান অস্ত্র সাহায্য দুই পারমাণবিক পরাশক্তির মধ্যে অকল্পনীয় সংঘাত বাধিয়ে দিতে পারে।

রুশ রাষ্ট্রদূত অ্যান্তোনভ ওয়াশিংটকে সতর্ক করে দিয়ে আরো বলেন, আমেরিকা ইউক্রেনকে সর্বাধুনিক ও শক্তিশালী অস্ত্র সরবরাহ করে পরিস্থিতিকে ‘গুরুতর পর্যায়ে’ নিয়ে গেছে এবং এই পরিস্থিতি বিশ্বের দুটি পরমাণু শক্তিধর দেশের জন্য অনিশ্চিত পরিণতি বয়ে আনতে পারে।

তিনি আরও বলেন, বিশ্বের নিরাপত্তা রক্ষায় ওয়াশিংটন ও রাশিয়ার গুরুদায়িত্ব রয়েছে। কিন্তু আমেরিকা কিয়েভকে সমরাস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত রাখলে মস্কো প্রতিশোধমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে যার পরিণতি ভালো হবে না।

উল্লেখ্য, রাশিয়া ইউক্রেনে বিশেষ অভিযান শুরু করার পর আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলো একদিকে মস্কোর ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এবং অন্যদিকে কিয়েভের প্রতি সর্বাত্মক পৃষ্ঠপোষকতার হাত বাড়িয়ে দেয়। পশ্চিমা দেশগুলোর কোটি কোটি ডলারের অস্ত্র ও গোয়েন্দা সাহায্য নিয়ে ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ