শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:২১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘যারা শহীদ হয়েছে তাদের রক্তে সাথে বেইমানি করা যাবে না’ নরেন্দ্র মোদী পুণ্যস্নান করলেন ত্রিবেণী সঙ্গমে ‘দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে’ চার প্রদেশ ও নতুন দুই বিভাগের প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের অনির্বাচিত সরকার কখনো নিরাপদ না: জামায়াতের নায়েবে আমির আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল সরে দাঁড়িয়েছেন মেয়েদের জাতীয় দলের প্রধান কোচ থানায় হামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যা মামলায় শাহজাহান ওমরসহ তিনজন গ্রেপ্তার যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে থাকবে গাজা উপত্যকা: ট্রাম্প সুইডেনে স্কুলে গুলি, নিহত ১০ তাপমাত্রার সাথে বাড়বে কুয়াশার দাপট উত্তরবঙ্গের সব পেট্রল পাম্প অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা সবাই খালাস

মিয়ানমারে ফেরাসহ ১৯ দফা দাবিতে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ

কক্সবাজার প্রতিনিধি
আপডেট : জুন ১৯, ২০২২
মিয়ানমারে ফেরাসহ ১৯ দফা দাবিতে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ
দেশে ফেরার দাবিতে কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের বিক্ষোভ

নিরাপদে মিয়ানমারে ফেরাসহ ১৯ দফা দাবিতে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে সমাবেশ করেছেন রোহিঙ্গারা।

রোববার (১৯ জুন) সকাল ১১টায় উখিয়া-টেকনাফের ২৯টি ক্যাম্পে একযোগে সমাবেশ করে রোহিঙ্গারা। এর মধ্যে উখিয়ার ২৭টি ক্যাম্প এবং টেকনাফের ২৬ ও ২৭ নম্বর ক্যাম্পে নানারকম প্ল্যাকার্ড নিয়ে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসনসহ ১৯ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়।

ক্যাম্পের বিভিন্ন পয়েন্টে পয়েন্টে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে রোহিঙ্গারা অবস্থান নিতে শুরু করে। তারা নিজেদের রোহিঙ্গা জাতির স্বীকৃতির দাবির পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে মিয়ানমারে
প্রত্যাবাসনের দাবি জানান।

সমাবেশে রোহিঙ্গারা জানান, মিয়ানমারের গণহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠী তারা। তারা স্বদেশেই ফিরতে ইচ্ছুক। তবে এ ক্ষেত্রে নিরাপদ প্রত্যাবাসন চান তারা।

কোনো ধরনের সংগঠনের নাম না থাকলেও আয়োজক হিসেবে নির্যাতিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বলে উল্লেখ করা হয়। বৃষ্টি হওয়ায় আধাঘণ্টার মধ্যে শেষ করা হয় কর্মসূচি। একযোগে ২৯টি ক্যাম্পে এ সমাবেশ হলেও কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। প্রতিটি ক্যাম্পে হাজার থেকে ৫০০ রোহিঙ্গা খণ্ড খণ্ড জমায়েত হয়ে এ সমাবেশ করে।

সমাবেশে উত্থাপিত দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল পূর্ণ নাগরিক মর্যাদায় নিজ দেশ মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসন, ১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইন সংশোধন, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ, আশিয়ান, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার সম্পৃক্ততা, গ্রামে গ্রামে প্রত্যাবাসন, প্রত্যেকের নিজের ভিটেমাটি, জমি-জমা ফেরতসহ নানা দাবির কথা তুলে ধরেন।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ