বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘ভারতের কারণে উত্তরাঞ্চলের লাখো-কোটি জনগণ দুর্বিষহ জীবন পার করছে’ এটিএম আজহারকে মুক্তি না দিলে রাজপথেই সমাধান: জামায়াত আমির সরকার চাইলে তিস্তায় প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত চীন : রাষ্ট্রদূত মালয়েশিয়ান হাইকমিশনারের সঙ্গে এবি পার্টি নেতাদের সৌজন্য সাক্ষাৎ তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাত নিয়ে যা জানালো আবহাওয়া অফিস তিস্তায় নেমে ভারতের পানি আগ্রাসনের প্রতিবাদ শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে ভারতীয়রা পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন দুর্নীতি কমাতে ডিসিদের সহযোগিতা চাইলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক হওয়া উচিত নয়’ ‘জুলাই গণহত্যার কারিগরদের বিচার করতে পারলেই সফলতা আসবে’ ডিসিদের আওয়ামী আমলের মানসিকতা পরিহারের আহ্বান ট্রাইব্যুনালে আ.লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ আসামি সেনা প্রত্যাহারের চুক্তি ভঙ্গ, ইসরাইলকে হিজবুল্লাহর হুমকি দুই মাদ্রিদকে টপকে লা লিগার শীর্ষে বার্সেলোনা

শেষ হলো ২৭তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ২, ২০২২

শেষ হয়েছে ২৭তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। আর এই শেষ দিনে সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কাজ করেছেন এমন ব্যক্তিত্বদের সংবর্ধনা দিয়েছে চলচ্চিত্র উৎসব কর্তৃপক্ষ। পুরষ্কৃত হন অভিনেতা মনোজ মিত্র, বরুণ চন্দ, রঞ্জিত মল্লিক, মমতা শঙ্কর, কুশল চক্রবর্তী, সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায়, সিদ্ধার্থ চট্টোপাধ্যায়, সোহম চক্রবর্তী, চন্দনা বন্দ্যোপাধ্যায়, অনিল ঘোষ (সহ-ক্যামেরাম্যান), তারাপদ বন্দ্যোপাধ্যায় (ফটোগ্রাফার) ও হীরক সেন (ফটোগ্রাফার)।

যদিও এদিন পুরস্কার নিতে উপস্থিত হতে পারেননি প্রদীপ মুখোপাধ্যায় এবং মাধবী মুখোপাধ্যায়।

মনোজ মিত্রের কথায়, সত্যজিৎ রায়ের দূরদর্শিতা, পারদর্শিতা অন্য স্তরে পৌঁছে গিয়েছিল। তাকে পরিচালনার মাপকাঠিতে মাপলে হয় না৷ তিনি দার্শনিক। ওরকম চিন্তাভাবনা আর কেউ করতে পারবে বলে আমার জানা নেই। রঞ্জিত মল্লিক বলেন, আজ থেকে আগামী ১০০ বছর পরেও সত্যজিৎ রায়ের ছবি নিয়ে লোকে কথা বলবে। এদিনের অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি পরিচালকের সঙ্গে কাজ করার নানা অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেন সবাই ।

সোনার কেল্লা’র মুকুল অর্থাৎ কুশল চক্রবর্তী বলেন, জয়সলমীরে একবার সন্দীপ দা’র সঙ্গে একটা কাজ করতে গিয়েছিলাম। সেখানে পৌঁছনোর পর আমাকে অনেকে ফুল দিতে ছুটে এসেছিল। আমি বলেছিলাম কেন? তখন তারা বলেছিল, এই ৪৫ বছর ধরে তো শুধু আপনাকেই চিনি। আর সত্যজিৎ রায়কে চিনি। তিনিই আমাদের বেঁচে থাকার রসদ। তাদের কথায়, সত্যজিৎ রায় হলেন আমাদের ভাস্কো-দা-গামা। আমাদের আবিষ্কার করে বাঁচিয়ে রেখেছেন তিনি।


এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ